নিজস্ব প্রতিবেদক
বঙ্গবন্ধু এক্সপ্রেসওয়ের গতিসীমা ৪০ কিঃ মিঃ, গতিরোধক, পথচারী পারাপার, জরুরী বিরতি, ওভারটেকিং নিষেধ, ডানে মোড়, বামে মোড়, ফ্লাইওভার ব্রীজ, ওজন সীমা, আন্ডারপাস, উচ্চতা সীমাসহ বিভিন্ন সাংকেতিক চিহ্নের শত শত সাইনবোর্ড চুরি হয়েছে।
সড়ক ও জনপথের (সওজ) তথ্যমতে, ঢাকা-মাওয়া-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ের দৈর্ঘ্য ৫৫ কিলোমিটার। এর মধ্যে ঢাকা থেকে মাওয়ার দৈর্ঘ্য ৩৫ কিলোমিটার এবং পদ্মা সেতুর অপর পাড়ে জাজিরা থেকে ভাঙ্গা পর্যন্ত দৈর্ঘ্য ২০ কিলোমিটার। এর মধ্যে ঢাকা থেকে মাওয়া পর্যন্ত ৩৫ কিলোমিটার জুড়ে এক্সপ্রেসওয়ে ও সার্ভিস লেনে দুর্ঘটনা এড়াতে গাড়ি চালকদের জন্য হাজার হাজার বিভিন্ন সাংকেতিক চিহ্নের সাইনবোর্ড দেয়া হয়। রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে হরহামেশাই সড়কে থাকা এসব সাইনবোর্ড চুরি হয়ে যাচ্ছে। অথচ ব্যয়বহুল এই সড়কে কয়েক স্তরে রক্ষণ বিভাগ কাজ করছে।
মন্তব্য করুন